সোমবার, ০৯ Jun ২০২৫, ০৯:০৯ অপরাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "অধিকার নিউজ" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
সংবাদ শিরোনাম
সোনারগাঁওয়ে জোরপূর্বক বালু ভরাটের অভিযোগ সোনারগাঁওয়ে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালন সোনারগাঁও রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি আব্দুস সাত্তার প্রধানের জন্মদিন পালন সোনারগাঁওয়ে চরকিশোরগঞ্জ এলাকায় মতিন মুন্সির বিরুদ্ধে বলাৎকারের অভিযোগ সোনারগাঁওয়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত সোনারগাঁওয়ে ভূমি মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন সোনারগাঁওয়ে মহামান্য আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সওজ পথের ড্রেনেজ নির্মাণ। সোনারগাঁওয়ে মহামান্য আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সওজ পথের ড্রেনেজ নির্মাণ। সোনারগাঁওয়ে মহামান্য আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সওজ পথের ড্রেনেজ নির্মাণ। সু-প্রভাত বাংলাদেশ : নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে মহামান্য আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে মোগরাপাড়া চৌরাস্তায় অবস্থিত সোনারগাঁও সেবা জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনিস্ট সেন্টারের গাড়ী পার্কিংয়ের জায়গা জোরপূর্ক দখল করে ড্রেনেজ নির্মাণ করার অভিযোগ উঠেছে ডিকাদার হাসমত আলী হাসু ও সাব ইঞ্জিনিয়ার শাহরিয়ারের বিরুদ্ধে। হাসপাতালের মালিক কতৃপক্ষ জানান, এভাবে আইনের উর্ধে গিয়ে মহামান্য আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ব্যক্তিমালিকানা জায়গায় হাসপাতালের গাঁড়ী পার্কিংয়ের জায়গাটি জোরপূর্বক দখল নেওয়া মানে আইনকে অমান্য করা। এমনকি জায়গার মালিকদের সুনাম নষ্ট করতে ফেসবুকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানী করছে বলে দাবী ঐ হাসপাতাল কতৃপক্ষের। ক্ষতিগ্রস্থ জায়গার মালিক একাধিকবার মৌখিতভাবে নিষেধ করলেও ভাড়াটে সন্ত্রাস ও প্রশাসনিক শক্তি ব্যবহার করে তারা সেখানে জোর পূর্বক ড্রেনেজ র্নিমানের কাজ শুরু করে। এমনকি বিভিন্নভাবে মামলা হামলার ভয়ভীতি দেখিয়ে নানান ভাবে হয়রানী করে আসছে। আইন অমান্য কারীদের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া অতি জরুরী বলে দাবী করেন হাসপাতাল কতৃপক্ষ। সোনারগাঁওয়ে খুনি আলাউদ্দিনের ফাঁসির দাবীতে মানববন্ধন

বিপ্লব ব্যর্থ হলে বিপ্লবীদের ফাঁসির দড়িতে ঝুলতে হতো ‘

সু-প্রভাত বাংলাদেশ : অ্যাটর্নি জেনারেল মো.আসাদুজ্জামান বলেছেন, জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত হলে সংবিধানে আইনের শাসন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, ন্যায় বিচার, মৌলিক মানবাধিকার, মৌলিক অধিকারসহ আরও যা যা প্রত্যাশার জায়গা আছে সব নিশ্চিত হবে। সেখানে যদি গরমিল থাকে তাহলে যতভাবেই প্রতিষ্ঠানকে ঢেলে সাজান না কেন, কোনো প্রতিষ্ঠানই কাজ করবে না। যেমন কাজ করেনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এমনকি সুপ্রিম কোর্টও রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার হয়েছে আমরা দেখেছি। এই অবস্থা থেকে উত্তোরনের জন্য একমাত্র পথ দেশে গণতন্ত্র পুন:প্রতিষ্ঠিত করা। ভোটের মাধ্যমে জনগণের কতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা। শনিবার ‘খসড়া সংবিধানের প্রস্তাবনা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
জাতীয় প্রেসক্লাবে ল’ রিপোর্টার্স ফোরাম এই সেমিনারের আয়োজন করে। বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে খসড়া সংবিধানের প্রস্তাব তুলে ধরেন ফোরামের সাবেক সভাপতি ও দৈনিক ইত্তেফাকের নির্বাহী সম্পাদক সালেহ উদ্দিন।
এসময় স্বাগত বক্তব্য দেন ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মিশন। এতে আরও বক্তব্য দেন, অ্যাডভোকেট আহসানুল করিম, ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান খান, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ মাসদার হোসেন এবং ব্যারিস্টার রাজা দেবাশীষ রায় প্রমুখ।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, অ্যাটর্নি জেনারেল মো.আসাদুজ্জামান বলেছেন, সংস্কারের মাধ্যমে সংবিধানে একটি জায়গা নিশ্চিত করেন, ৫ বছর পর পর জনগণ তার স্বাধীন সার্বভৌম ক্ষমতা যাতে প্রয়োগ করতে পারে। সেই বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য যা যা করা দরকার তা করলেই আমার মনে হয় এই সংবিধান সার্বভৌম হবে। সেই সংবিধানে বাংলাদেশের মানুষের আশা আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটবে। অ্যটর্নি জেনারেল আরও বলেন, বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে যাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা সংবিধান সংশোধনের কথা ভাবছি সেটা তাদের (শহীদদের) প্রতি এক ধরণের শ্রদ্ধা জানানো। আমাদের সাংবিধানিক সীমাবদ্ধতার কথা চিন্তা করতে হবে।
সংবিধানের ৯৩ অনুচ্ছেদের যদি তাকাই তাহলে এই প্রস্তাবনাগুলো এই সরকারের জায়গা থেকে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ আছে কি না সেটা ভেবে দেখা দরকার। কেননা এই অনুচ্ছেদে আপনি সবকিছু করতে পারবেন শুধু সংবিধান সংশোধন ছাড়া। এখন সংসদ নেই, গণভোট নেই- এসব প্রশ্নগুলো এখানে যৌক্তিক ও আইনগতভাবে আসবে।
আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এম. এ মতিন বলেন, যে সংবিধান ফ্যাসিস্টদের জন্ম দিয়েছে, বিপ্লবের পর সেই সংবিধান গুরুত্ব হারিয়েছে। কারন বিপ্লব তো সংবিধানের আওতায় হয়নি। এই বিপ্লব ব্যর্থ হলে বিপ্লবীদের ফাঁসির দড়িতে ঝুলতে হতো। যারা জীবন দিল, তাদের যে চিন্তা ভাবনা, তাদের যে চাওয়া–পাওয়া এগুলোকে ধারণ করে সংলাপের ভিত্তিতে একটি রাজনৈতিক সমঝোতা করা এবং একটি নির্বাচন করাই হোক লক্ষ্য।
সভাপতির বক্তব্যে বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে শয়তান পালিয়ে গেছে। সংবিধান নিয়ে কথা বলতে হবে। তাহলেই সমাধান আসবে। কোন সমালোচনা করলেই ধরে নিয়ে যায়, গুম হয়ে যায়, আয়না ঘরে নিয়ে যেতো। এমন লেখাপড়াহীন-দুর্নীতি পরায়ন পার্লামেন্ট চায় না। এমপি হতে মিনিমাম সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সম্পাদক ও নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, সংবিধান শুধু আইজ্ঞদের বিষয় নয়, এটি জনণের বিষয়। এখানে নাগরিকদের মতামতও থাকতে হবে। সংবিধান, নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছে পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে। ওই সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানকে কলুষিত করা হয়। তিনি শাসন ব্যবস্থার বিকেন্দ্রীকরনের ওপর জোর দেন । ব্যারিস্টার সারা হোসেন বলেন, এখন সংবিধানের কিছু জায়গায় নতুন চিন্তা ভাবনা হতেই পারে। তাই মৌলিক মানবাধিকার ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিতে কি কি ধরনের প্রতিকার আমরা পেতে পারি, ভবিষ্যতে কি করতে পারি, সেটা নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ৫৩ বছরে আমরা একটা ভালো নির্বাচনী ব্যবস্থা তৈরি করতে পারিনি। গত ১৫ বছরে আইন করে লুটপাটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মৌলিক অধিকার চর্চার মতো পরিস্থিতি তৈরি না করলে কোনো চেষ্টাই ফলপ্রসু হবে না। অনুষ্ঠানে জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও গণমাধ্যম কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ বলেন, রাজনীতিবিদেরা নাগরিকদের প্রজা মনে করেন। আমরা আসলেই প্রজা হয়ে গেছি। সংবিধান বার বার ব্যর্থ হয়েছে। নাগরিকের ক্ষমতা নেই। সংসদ সদস্যরা যতক্ষন পর্যন্ত জবাবদিহিতার আওতায় না আসবেন ততক্ষন পর্যন্ত আমাদেরকে প্রজা হয়েই থাকতে হবে। এর আগে খসড়া উপস্থাপনে দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট আইন সভা, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী কেউ দু’বারের বেশি নির্বাচিত হতে পারবেন না, তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং বিচারক নিয়োগে সুপ্রিম জুডিসিয়াল কমিশন গঠনের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব তুলে ধরা হয়।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন ফোরামের যুগ্ম সম্পাদক আলমগীর হোসেন, কোষাধ্যক্ষ মনজুর হোসাইন, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম নূর মোহাম্মদ, দপ্তর সম্পাদক সাকিল আহমাদ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাবিবুল ইসলাম হাবিব, পশিক্ষণ ও কল্যাণ সম্পাদক জাবেদ আখতার এবং ফোরামের সদস্য শামীমা আক্তার, মো.ইয়াছিন ও আবু নাসের প্রমুখ। সূত্র: মিরর বাংলাদেশ।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

সোনারগাঁওয়ে মহামান্য আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সওজ পথের ড্রেনেজ নির্মাণ। সু-প্রভাত বাংলাদেশ : নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে মহামান্য আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে মোগরাপাড়া চৌরাস্তায় অবস্থিত সোনারগাঁও সেবা জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনিস্ট সেন্টারের গাড়ী পার্কিংয়ের জায়গা জোরপূর্ক দখল করে ড্রেনেজ নির্মাণ করার অভিযোগ উঠেছে ডিকাদার হাসমত আলী হাসু ও সাব ইঞ্জিনিয়ার শাহরিয়ারের বিরুদ্ধে। হাসপাতালের মালিক কতৃপক্ষ জানান, এভাবে আইনের উর্ধে গিয়ে মহামান্য আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ব্যক্তিমালিকানা জায়গায় হাসপাতালের গাঁড়ী পার্কিংয়ের জায়গাটি জোরপূর্বক দখল নেওয়া মানে আইনকে অমান্য করা। এমনকি জায়গার মালিকদের সুনাম নষ্ট করতে ফেসবুকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানী করছে বলে দাবী ঐ হাসপাতাল কতৃপক্ষের। ক্ষতিগ্রস্থ জায়গার মালিক একাধিকবার মৌখিতভাবে নিষেধ করলেও ভাড়াটে সন্ত্রাস ও প্রশাসনিক শক্তি ব্যবহার করে তারা সেখানে জোর পূর্বক ড্রেনেজ র্নিমানের কাজ শুরু করে। এমনকি বিভিন্নভাবে মামলা হামলার ভয়ভীতি দেখিয়ে নানান ভাবে হয়রানী করে আসছে। আইন অমান্য কারীদের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া অতি জরুরী বলে দাবী করেন হাসপাতাল কতৃপক্ষ।

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত